টাঙ্গাইল জেলা পরিচিতি
বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত যা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এর জনসংখ্যা প্রায় ৩৮ লক্ষ এবং আয়তন ৩৪১৪.৩৫ বর্গ কিলোমিটার। টাঙ্গাইল আয়তনের ভিত্তিতে ঢাকা বিভাগের সর্ববৃহৎ এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে ২য় সর্ববৃহৎ জেলা।
১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দ অবধি টাঙ্গাইল ছিল অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলার একটি মহকুমা; ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে টাঙ্গাইল মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। এটি একটি নদী বিধৌত কৃষিপ্রধান অঞ্চল। এই জেলা যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এবং এর মাঝ দিয়ে লৌহজং নদী প্রবহমান।
অবস্থান ও আয়তন
টাংগাইল জেলা ঢাকা হতে প্রায় ৯২ কি মি দূরে অবস্থিত। এই জেলার পূর্বে রয়েছে ময়মনসিংহ ও গাজীপুর জেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা, উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঢাকা ও মানিকগঞ্জ জেলা। এর আয়তন ৩৪১৪.৩৮ বর্গ কি.মি.।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
টাঙ্গাইল জেলায় মোট উপজেলার সংখ্যা ১২ টি এবং মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১১৮ টি।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১২ টি।
করটিয়া, ঘারিন্দা, গালা, পোড়াবাড়ী, সিলিমপুর, কাকুয়া, কাতুলী, মগড়া, মাহামুদনগর, হুগড়া, দাইন্যা এবং বাঘিল।
কালিহাতি উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৩ টি।
কোকডহড়া, গোহালিয়াবাড়ী, দশকিয়া, দুর্গাপুর, নাগবাড়ী, নারান্দিয়া, পাইকড়া, পারখি, বল্লা, বাংড়া, বীরবাসিন্দা, সল্লা, সহদেবপুর।
ঘাটাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৪ টি।
দেউলাবাড়ী, ঘাটাইল, জামুরিয়া, দিগড়, দিঘলকান্দি, আনেহলা, দেওপাড়া, ধলাপাড়া, সন্ধানপুর, লোকেরপাড়া এবং রসুলপুর,সংগ্রামপুর ইউনিয়ন,লক্ষিন্দর ইউনিয়ন,সাগরদিঘী ইউনিয়ন।
বাসাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
কাউলজানী, কাঞ্চনপুর, কাশিল, ফুলকী, বাসাইল এবং হাবলা।
গোপালপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৭ টি।
হাদিরা, নগদাশিমলা, ঝাওয়াইল, হেমনগর, আলমনগর, মির্জাপুর এবং ধোপাকান্দি।
মির্জাপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৪ টি।
মহেড়া, ফতেপুর, জামুর্কী, বানাইল, আনাইতারা, ভাতগ্রাম, ওয়ার্শী, বহুরিয়া, গোড়াই, তরফপুর, আজগানা, বাঁশতৈল, লতিফপুর, ভাওড়া।
ভূঞাপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
ফলদা, অর্জুনা, গাবসারা, গোবিন্দাসী, অলোয়া, নিকরাইল।
নাগরপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১২ টি।
নাগরপুর, ভাররা, সহবতপুর, গয়হাটা, বেকড়া, সলিমাবাদ, ধুবরিয়া, ভাদ্রা, দপ্তিয়র, মামুদনগর, পাকুটিয়া এবং মোকনা।
মধুপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
আলোকদিয়া, আরণখোলা, আউশনাড়া, গোলাবাড়ী, মির্জাবাড়ী, শোলাকুড়ি।
সখিপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৮ টি।
কাকড়াজান, কালমেঘা, কালিয়া, গজারিয়া, দাড়িয়াপুর, বহেড়াতৈল, যাদবপুর এবং হাতীবান্ধা
বাসাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৮ টি।
আটিয়া, ডুবাইল, ফাজিলহাটি, পাথরাইল, লাউহা্টী, দেলদুয়ার, দেউলী এবং এলাসিন।
ধনবাড়ী উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৭ টি।
বীরতারা, বানিয়াজান, পাইস্কা, ধোপাখালী, যদুনাথপুর, মুশুদ্দি এবং বলিভদ্র।
নামকরণ
টাঙ্গাইলের নামকরণ বিষয়ে রয়েছে বহুজনশ্রুতি ও নানা মতামত। ১৭৭৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তার মানচিত্রে এ সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোনো স্বতন্ত্র স্থানের পরিচয় পাওয়া যায় না। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। টাঙ্গাইলের ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম সাহেবের মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’শব্দই ব্যবহার করতে অভ্যস্ত ছিল বেশি। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে ‘টান’শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সাথে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে হয়েছিল টান আইল। আর সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে।
দর্শনীয় স্থান
- বড় কালীবাড়ি
- ফালুচাঁদ চীশতি-এর মাজার – সখিপুর উপজেলা;
- আতিয়া মসজিদ
- ডুবাইল জাগরণী সমাজ কল্যাণ সমিতি খেলার মাঠ, ডুবাইল।
- মধুপুর জাতীয় উদ্যান
- যমুনা বহুমুখী সেতু
- আদম কাশ্মিরী-এর মাজার;
- মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার
- পরীর দালান / হেমনগর জমিদার বাড়ি,
- খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার,
- ঝড়কা,
- সাগরদীঘি,
- গুপ্ত বৃন্দাবন,
- পাকুটিয়া আশ্রম,
- মগড়া নাম মন্দির,
- ভারতেশ্বরী হোমস,
- মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ,
- পাকুল্লা মসজিদ,
- আরুহা-শালিনাপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ,
- নাগরপুর চৌধুরীবাড়ী,
- পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল,
- উপেন্দ্র সরোবর,
- গয়হাটার মঠ,
- যমুনা নদীর পাড়
- তেবাড়িয়া জামে মসজিদ,
- এলেঙ্গা রিসোর্ট,
- যমুনা রিসোর্ট,
- যমুনা ক্যান্টনমেন্ট,
- এলেঙ্গা জমিদার বাড়ী
- কাদিমহামজানি মসজিদ,
- ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি,
- করটিয়া সা’দত কলেজ,
- করটিয়া জমিদার বাড়ি,
- কুমুদিনী সরকারি কলেজ,
- বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়,
- দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস,
- পীরগাছা রাবারবাগান
- ইবরাহীম খাঁ সরকারি কলেজ
- গোবিন্দাসী গরুর হাট
- ভূঞাপুরের নীলকুঠি,
- শিয়ালকোল বন্দর,
- ধনবাড়ি জমিদার বাড়ি
- ধনবাড়ী মসজিদ,
- নথখোলা স্মৃতিসৌধ,
- বাসুলিয়া,
- রায়বাড়ী,
- কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ,
- মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ,
- ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী,
- মহেরা জমিদার বাড়ি,
- রাধা কালাচাঁদ মন্দির
- পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী
- বনগ্রাম গনকবর
- স্বপ্ন বিলাস (চিড়িয়াখানা)
- মোকনা জমিদার বাড়ী
- তিনশত বিঘা চর
- ভারতেশ্বরী হোমস
- বায়তুল নূর জামে মসজিদ
- দেলদুয়ার জমিদার বাড়ি
- নাগরপুর জমিদার বাড়ি
- এলাসিন ব্রিজ
- ডিসি লেক
- সোল পার্ক
- ২০১ গম্বুজ মসজিদ
- চারান বিল
- তেলিনা জলকুটির
- সন্তোষ জমিদার বাড়ি
- অলোয়া জমিদার বাড়ি
- ছয়আনী শিব মন্দির
- ধলাপাড়া চৌধুরী বাড়ি।
- ধলাপাড়া মসজিদ।
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
- নবাব বাহাদুর সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, (২৯ ডিসেম্বর, ১৮৬৩ -১৭ এপ্রিল, ১৯২৯) – ধনবাড়ীর নবাব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা;
- আবদুল হামিদ খান ভাসানী, (ডিসেম্বর ১২, ১৮৮০-নভেম্বর ১৭, ১৯৭৬) – ব্রিটিশ ভারতের অন্যতম তৃণমূল রাজনীতিবিদ ও গণআন্দোলনের নায়ক;
- অমৃতলাল সরকার (১৮৮৯ – ৪ এপ্রিল, ১৯৭১) – ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব, বিপ্লবী অনুশীলন দলের সভ্য;
- প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, (১৮৯৪ – ২৯ মার্চ, ১৯৭৮) – শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, রাজনীতিবিদ ও প্রখ্যাত সাহিত্যিক।
- দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা (নভেম্বর ১৫, ১৮৯৬ – মে ৭, ১৯৭১) বাংলাদেশের বিখ্যাত সমাজসেবক এবং দানবীর;
- বেগম ফজিলতুন্নেসা জোহা, (১৮৯৯ – ২১ অক্টোবর, ১৯৭৭) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্রী ও ঢাকা ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন।
- সৈয়দ হাসান আলী চৌধুরী, (১৯১০ – ৩০ মে , ১৯৮১) বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব বাংলা) টাঙ্গাইলস্থ ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র।
- প্রতুল চন্দ্র সরকার, (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯১৩ – ৬ জানুয়ারি ১৯৭১) ভারতবর্ষের বিখ্যাত জাদুকর। তিনি অন্যতম একজন আন্তর্জাতিক জাদুকর ছিলেন যিনি ১৯৫০ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তার জাদু দেখিয়েছেন।
- শামসুল হক, (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ – ১৯৬৫) বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক৷
- বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, (জানুয়ারি ৩১, ১৯২১ – আগস্ট ১, ১৯৮৭) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি। জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিসনের সাবেক চেয়ারম্যান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
- শাহজাহান সিরাজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতার ইস্তেহার পাঠক, রাজনীতিবিদ। ১ মার্চ ১৯৪৩ খ্রি. জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন আ স ম আবদুর রব। সেখান থেকেই পরবর্তী দিনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠের পরিকল্পনা করা হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩ মার্চ ১৯৭১ পল্টন ময়দানে বিশাল এক ছাত্র জনসভায় বঙ্গবন্ধুর সামনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেছিলেন শাজাহান সিরাজ।
- আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিবিদ। ১৯৩৯ খ্রি. জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী এর বড় ভাই।
- কানাইলাল নিয়োগী (১৯২৪ -১৯ মে ১৯৬১) ভারতের বরাক উপত্যাকায় বাংলা ভাষা আন্দোলনে নিহত ব্যক্তি।
- প্রতিভা মুৎসুদ্দি (জন্মঃ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৩৫) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ ও ভাষা সংগ্রামী। শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য তিনি ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
- রফিক আজাদ, (জন্ম: ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১) একজন বাংলাদেশী কবি, মুক্তিযোদ্ধা ও সম্পাদক।
- বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী (জন্ম: ১৯৪৭) ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঘা কাদের নামে পরিচিত ছিলেন এবং তার নেতৃত্বে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে ওঠে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক। স্বাধীনতার যুদ্ধে তার অসান্য অবদানের জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকলেও ১৯৯৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেন এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নামক রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি এই দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
- খন্দকার আব্দুল বাতেন ,
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অধিনায়ক, বাতেন বাহিনীর প্রধান, সাবেক সংসদসদস্য টাঙ্গাইল-৬
- মামুনুর রশীদ, (২৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৮) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ আন্দোলনের পথিকৃত।
- মান্না, (১৯৬৪ – ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০০৮ বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ছিলেন।
- মির্জা মাজহারুল ইসলাম
- বিজ্ঞানী মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম
- রিয়াজউদ্দিন আহম্মদ মাশহাদী
- নওশের আলী খান ইউস্ফজী
- হেমচন্দ্র চৌধুরী
- ওয়াজেদ আলী খান পন্নী প্রতিষ্ঠাতা, বঙ্গের আলীগর খ্যাত, সা’দত বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, করটিয়া। জন্ম ১৪ নভেম্বর ১৮৭১। মৃত্যু ২৫ এপ্রিল ১৯৩৬।
- সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
- হাতেম আলী খান
- মন্মথনাথ রায় চৌধুরী
- মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দিন
- সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী
- স্যার আবদুল করিম গজনবী রাজনীতিবিদ। অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী ১৯১৩-১৯১৯ সাল পযর্ন্ত। জন্ম ২৫ আগস্ট ১৮৭২ দেলদুয়ার জমিদার বাড়িতে। মৃত্যু ১৪ জুলাই ১৯৩৯ কলকাতায়।
- রজনীকান্ত গুহ
- স্যার আবদুল হালিম গজনবী রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক। স্যার আবদুল করিম গজনবী এর কনিষ্ট ভাই। জন্ম ১১ নভেম্বর ১৮৭৬। মৃত্যু ১৮ জুন ১৯৫৩।
- অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন আহমেদ
- আলীম আল রাজী
- শামসুল আলম
- আবদুস সাত্তার
- আব্দুল মান্নান
- অধ্যক্ষ হুমায়ুন খালিদ
- অতুল চন্দ্র গুপ্ত
- জাহ্নবী চৌধুরানী
- আবু কায়সার
- নরেশ চন্দ্র সেনগুপ্ত
- প্রমথনাথ রায় চৌধুরী
- বস্কিম চন্দ্র সেন
- খন্দকার আসাদুজ্জামান
- লোকমান হোসেন ফকির
- অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
- তারাপদ রায়
- রামপ্রাণ গুপ্ত
- ব্যারিস্টার শওকত আলী খান
- বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য (জন্ম: ৩ নভেম্বর ১৯১৪ – মৃত্যু: ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৪)
- মোহাম্মদ নইমুদ্দীন
- শামসুর রহমান খান শাহজাহান
- অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
- গোপিনাথ কবিরাজ
- আবু কায়সার
- সাইয়িদ আতীকুল্লাহ
- আদম কাশ্মিরী
- এস এম নজরুল ইসলাম, ওয়ালটন এবং মার্সেল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা।
- ইন্দিরাদেবী রায়চৌধুরী
- শহীদুজ্জামান সেলিম